بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَـٰنِ ٱلرَّحِيمِ
নিচের ▶ বাটনে ক্লিক করুনদয়াময়, পরম দয়ালু আল্লাহ্র নামে,
وَالنَّجۡمِ اِذَا هَوٰىۙ﴿۱﴾
৫৩-১ : শপথ নক্ষত্রের, যখন উহা হয় অস্তমিত,
مَا ضَلَّ صَاحِبُكُمۡ وَمَا غَوٰىۚ﴿۲﴾
৫৩-২ : তোমাদের সঙ্গী বিভ্রান্ত নয়, বিপথগামীও নয়,
وَمَا يَنۡطِقُ عَنِ الۡهَوٰىؕ﴿۳﴾
৫৩-৩ : এবং সে মনগড়া কথাও বলে না।
اِنۡ هُوَ اِلَّا وَحۡىٌ يُّوۡحٰىۙ﴿۴﴾
৫৩-৪ : ইহা তো ওহী, যাহা তাহার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়,
عَلَّمَهٗ شَدِيۡدُ الۡقُوٰىۙ﴿۵﴾
৫৩-৫ : তাহাকে শিক্ষা দান করে শক্তিশালী,
ذُوۡ مِرَّةٍؕ فَاسۡتَوٰىۙ﴿۶﴾
৫৩-৬ : প্রজ্ঞাসম্পন্ন, সে নিজ আকৃতিতে স্থির হইয়াছিল,
وَهُوَ بِالۡاُفُقِ الۡاَعۡلٰى ؕ﴿۷﴾
৫৩-৭ : তখন সে ঊর্ধ্বদিগন্তে,
ثُمَّ دَنَا فَتَدَلّٰىۙ﴿۸﴾
৫৩-৮ : অতঃপর সে তাহার নিকটবর্তী হইল, অতি নিকটবর্তী,
فَكَانَ قَابَ قَوۡسَيۡنِ اَوۡ اَدۡنٰىۚ﴿۹﴾
৫৩-৯ : ফলে তাহাদের মধ্যে দুই ধনুকের ব্যবধান রহিল অথবা উহারও কম।
فَاَوۡحٰۤى الٰى عَبۡدِهٖ مَاۤ اَوۡحٰىؕ ﴿۱۰﴾
৫৩-১০ : তখন আল্লাহ্ তাঁহার বান্দার প্রতি যাহা ওহী করিবার তাহা ওহী করিলেন।
مَا كَذَبَ الۡفُؤَادُ مَا رَاٰى ﴿۱۱﴾
৫৩-১১ : যাহা সে দেখিয়াছে, তাহার অন্তঃকরণ তাহা অস্বীকার করে নাই;
اَفَتُمٰرُوۡنَهٗ عَلٰى مَا يَرٰى ﴿۱۲﴾
৫৩-১২ : সে যাহা দেখিয়াছে তোমরা কি সে বিষয়ে তাহার সঙ্গে বিতর্ক করিবে?
وَلَقَدۡ رَاٰهُ نَزۡلَةً اُخۡرٰىۙ﴿۱۳﴾
৫৩-১৩ : নিশ্চয়ই সে তাহাকে আরেকবার দেখিয়াছিল
عِنۡدَ سِدۡرَةِ الۡمُنۡتَهٰى ﴿۱۴﴾
৫৩-১৪ : প্রান্তবর্তী বদরী বৃক্ষের নিকট,
عِنۡدَهَا جَنَّةُ الۡمَاۡوٰىؕ﴿۱۵﴾
৫৩-১৫ : যাহার নিকট অবস্থিত বাসোদ্যান।
اِذۡ يَغۡشَى السِّدۡرَةَ مَا يَغۡشٰىۙ﴿۱۶﴾
৫৩-১৬ : যখন বৃক্ষটি, যদ্দ্বারা আচ্ছাদিত হইবার তদ্দ্বারা ছিল আচ্ছাদিত,
مَا زَاغَ الۡبَصَرُ وَمَا طَغٰى ﴿۱۷﴾
৫৩-১৭ : তাহার দৃষ্টিবিভ্রম হয় নাই, দৃষ্টি লক্ষ্যচ্যুতও হয় নাই।
لَقَدۡ رَاٰى مِنۡ اٰيٰتِ رَبِّهِ الۡكُبۡرٰى ﴿۱۸﴾
৫৩-১৮ : সে তো তাহার প্রতিপালকের মহান নিদর্শনাবলী দেখিয়াছিল;
اَفَرَءَيۡتُمُ اللّٰتَ وَالۡعُزّٰىۙ﴿۱۹﴾
৫৩-১৯ : তোমরা কি ভাবিয়া দেখিয়াছ ‘লাত’ ও ‘উয্যা’ সম্বন্ধে
وَمَنٰوةَ الثَّالِثَةَ الۡاُخۡرٰى ﴿۲۰﴾
৫৩-২০ : এবং তৃতীয় আরেকটি ‘মানাত’ সম্বন্ধে?
اَلَـكُمُ الذَّكَرُ وَلَهُ الۡاُنۡثٰى ﴿۲۱﴾
৫৩-২১ : তবে কি তোমাদের জন্য পুত্র সন্তান এবং আল্লাহ্র জন্য কন্যা সন্তান ?
تِلۡكَ اِذًا قِسۡمَةٌ ضِيۡزٰى ﴿۲۲﴾
৫৩-২২ : এই প্রকার বণ্টন তো অসংগত।
اِنۡ هِىَ اِلَّاۤ اَسۡمَآءٌ سَمَّيۡتُمُوۡهَاۤ اَنۡتُمۡ وَاٰبَآؤُكُمۡ مَّاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ بِهَا مِنۡ سُلۡطٰنٍؕ اِنۡ يَّتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّ وَمَا تَهۡوَى الۡاَنۡفُسُۚ وَلَقَدۡ جَآءَهُمۡ مِّنۡ رَّبِّهِمُ الۡهُدٰىؕ﴿۲۳﴾
৫৩-২৩ : এইগুলি কতক নামমাত্র যাহা তোমাদের পূর্বপুরুষগণ ও তোমরা রাখিয়াছ, যাহার সমর্থনে আল্লাহ্ কোন দলীল প্রেরণ করেন নাই। তাহারা তো অনুমান এবং নিজেদের প্রবৃত্তিরই অনুসরণ করে, অথচ তাহাদের নিকট তাহাদের প্রতিপালকের পথনির্দেশ আসিয়াছে।
اَمۡ لِلۡاِنۡسَانِ مَا تَمَنّٰى ۖ﴿۲۴﴾
৫৩-২৪ : মানুষ যাহা চায় তাহাই কি সে পায়?
فَلِلّٰهِ الۡاٰخِرَةُ وَالۡاُوۡلٰى﴿۲۵﴾
৫৩-২৫ : বস্তুত ইহকাল ও পরকাল আল্লাহ্রই।
وَكَمۡ مِّنۡ مَّلَكٍ فِى السَّمٰوٰتِ لَا تُغۡنِىۡ شَفَاعَتُهُمۡ شَيۡــًٔــا اِلَّا مِنۡۢ بَعۡدِ اَنۡ يَّاۡذَنَ اللّٰهُ لِمَنۡ يَّشَآءُ وَيَرۡضٰى﴿۲۶﴾
৫৩-২৬ : আকাশে কত ফিরিশ্তা রহিয়াছে ; উহাদের সুপারিশ কিছুমাত্র ফলপ্রসূ হইবে না, তবে আল্লাহ্র অনুমতির পর ; যাহার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন ও যাহার প্রতি তিনি সন্তুষ্ট।
اِنَّ الَّذِيۡنَ لَا يُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَةِ لَيُسَمُّوۡنَ الۡمَلٰٓٮِٕكَةَ تَسۡمِيَةَ الۡاُنۡثٰى ﴿۲۷﴾
৫৩-২৭ : যাহারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না তাহারাই নারীবাচক নাম দিয়া থাকে ফিরিশ্তাদেরকে;
وَمَا لَهُمۡ بِهٖ مِنۡ عِلۡمٍؕ اِنۡ يَّتَّبِعُوۡنَ اِلَّا الظَّنَّۚ وَاِنَّ الظَّنَّ لَا يُغۡنِىۡ مِنَ الۡحَـقِّ شَيۡـًٔـاۚ﴿۲۸﴾
৫৩-২৮ : অথচ এই বিষয়ে উহাদের কোন জ্ঞান নাই, উহারা তো কেবল অনুমানেরই অনুসরণ করে; কিন্তু সত্যের মুকাবিলায় অনুমানের কোনই মূল্য নাই।
فَاَعۡرِضۡ عَنۡ مَّنۡ تَوَلّٰى ۙ عَنۡ ذِكۡرِنَا وَلَمۡ يُرِدۡ اِلَّا الۡحَيٰوةَ الدُّنۡيَا ؕ﴿۲۹﴾
৫৩-২৯ : অতএব যে আমার স্মরণে বিমুখ তুমি তাহাকে উপেক্ষা করিয়া চল; সে তো কেবল পার্থিব জীবনই কামনা করে।
ذٰ لِكَ مَبۡلَـغُهُمۡ مِّنَ الۡعِلۡمِ ؕ اِنَّ رَبَّكَ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنۡ ضَلَّ عَنۡ سَبِيۡلِهٖ ۙ وَهُوَ اَعۡلَمُ بِمَنِ اهۡتَدٰى﴿۳۰﴾
৫৩-৩০ : উহাদের জ্ঞানের দৌড় এই পর্যন্ত। তোমার প্রতিপালকই ভাল জানেন কে তাঁহার পথ হইতে বিচ্যুত, তিনিই ভাল জানেন কে সৎপথপ্রাপ্ত।
وَلِلّٰهِ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الۡاَرۡضِۙ لِيَجۡزِىَ الَّذِيۡنَ اَسَآءُوۡا بِمَا عَمِلُوۡا وَيَجۡزِىَ الَّذِيۡنَ اَحۡسَنُوۡا بِالۡحُسۡنٰى ۚ﴿۳۱﴾
৫৩-৩১ : আকাশমণ্ডলীতে যাহা কিছু আছে ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে তাহা আল্লাহ্রই। যাহারা মন্দ কর্ম করে তাহাদেরকে তিনি দেন মন্দ ফল এবং যাহারা সৎকর্ম করে তাহাদেরকে দেন উত্তম পুরস্কার।
اَلَّذِيۡنَ يَجۡتَنِبُوۡنَ كَبٰٓٮِٕرَ الۡاِثۡمِ وَالۡفوَاحِشَ اِلَّا اللَّمَمَؕ اِنَّ رَبَّكَ وَاسِعُ الۡمَغۡفِرَةِؕ هُوَ اَعۡلَمُ بِكُمۡ اِذۡ اَنۡشَاَكُمۡ مِّنَ الۡاَرۡضِ وَاِذۡ اَنۡتُمۡ اَجِنَّةٌ فِىۡ بُطُوۡنِ اُمَّهٰتِكُمۡۚ فَلَا تُزَكُّوۡۤا اَنۡفُسَكُمۡ ؕ هُوَ اَعۡلَمُ بِمَنِ اتَّقٰى﴿۳۲﴾
৫৩-৩২ : উহারাই বিরত থাকে গুরুতর পাপ ও অশ্লীল কার্য হইতে, ছোটখাট অপরাধ করিলেও। তোমার প্রতিপালকের ক্ষমা অপরিসীম ; আল্লাহ্ তোমাদের সম্পর্কে সম্যক অবগত - যখন তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করিয়াছিলেন মৃত্তিকা হইতে এবং যখন তোমরা মাতৃগর্ভে ভ্রণরূপে ছিলে। অতএব তোমরা আত্মপ্রশংসা করিও না, তিনিই সম্যক জানেন মুত্তাকী কে।
اَفَرَءَيۡتَ الَّذِىۡ تَوَلّٰىۙ﴿۳۳﴾
৫৩-৩৩ : তুমি কি দেখিয়াছ সেই ব্যক্তিকে যে মুখ ফিরাইয়া নেয়;
وَاَعۡطٰى قَلِيۡلًا وَّاَكۡدٰى ﴿۳۴﴾
৫৩-৩৪ : এবং দান করে সামান্যই, পরে বন্ধ করিয়া দেয়?
اَعِنۡدَهٗ عِلۡمُ الۡغَيۡبِ فَهُوَ يَرٰى ﴿۳۵﴾
৫৩-৩৫ : তাহার কি অদৃশ্যের জ্ঞান আছে যে, সে প্রত্যক্ষ করে?
اَمۡ لَمۡ يُنَبَّاۡ بِمَا فِىۡ صُحُفِ مُوۡسٰىۙ﴿۳۶﴾
৫৩-৩৬ : তাহাকে কি অবগত করা হয় নাই যাহা আছে মূসার কিতাবে,
وَاِبۡرٰهِيۡمَ الَّذِىۡ وَفّٰىٓ ۙ ﴿۳۷﴾
৫৩-৩৭ : এবং ইব্রাহীমের কিতাবে, যে পালন করিয়াছিল তাহার দায়িত্ব?
اَلَّا تَزِرُ وَازِرَةٌ وِّزۡرَ اُخۡرٰىۙ﴿۳۸﴾
৫৩-৩৮ : উহা এই যে, কোন বহনকারী অপরের বোঝা বহন করিবে না,
وَاَنۡ لَّيۡسَ لِلۡاِنۡسَانِ اِلَّا مَا سَعٰىۙ﴿۳۹﴾
৫৩-৩৯ : আর এই যে, মানুষ তাহাই পায় যাহা সে করে,
وَاَنَّ سَعۡيَهٗ سَوۡفَ يُرٰى﴿۴۰﴾
৫৩-৪০ : আর এই যে, তাহার কর্ম অচিরেই দেখান হইবে -
ثُمَّ يُجۡزٰٮهُ الۡجَزَآءَ الۡاَوۡفٰىۙ﴿۴۱﴾
৫৩-৪১ : অতঃপর তাহাকে দেওয়া হইবে পূর্ণ প্রতিদান,
وَاَنَّ اِلٰى رَبِّكَ الۡمُنۡتَهٰىۙ﴿۴۲﴾
৫৩-৪২ : আর এই যে, সমস্ত কিছুর সমাপ্তি তো তোমার প্রতিপালকের নিকট,
وَاَنَّهٗ هُوَ اَضۡحَكَ وَاَبۡكٰىۙ﴿۴۳﴾
৫৩-৪৩ : আর এই যে, তিনিই হাসান, তিনিই কাঁদান,
وَاَنَّهٗ هُوَ اَمَاتَ وَ اَحۡيَا ۙ﴿۴۴﴾
৫৩-৪৪ : আর এই যে, তিনিই মারেন, তিনিই বাঁচান,
وَاَنَّهٗ خَلَقَ الزَّوۡجَيۡنِ الذَّكَرَ وَالۡاُنۡثٰىۙ﴿۴۵﴾
৫৩-৪৫ : আর এই যে, তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল - পুরুষ ও নারী
مِنۡ نُّطۡفَةٍ اِذَا تُمۡنٰى﴿۴۶﴾
৫৩-৪৬ : শুক্রবিন্দু হইতে, যখন উহা স্খলিত হয়,
وَاَنَّ عَلَيۡهِ النَّشۡاَةَ الۡاُخۡرٰىۙ﴿۴۷﴾
৫৩-৪৭ : আর এই যে, পুনরুত্থান ঘটাইবার দায়িত্ব তাঁহারই,
وَاَنَّهٗ هُوَ اَغۡنٰى وَ اَقۡنٰىۙ ﴿۴۸﴾
৫৩-৪৮ : আর এই যে, তিনিই অভাবমুক্ত করেন ও সম্পদ দান করেন,
وَاَنَّهٗ هُوَ رَبُّ الشِّعۡرٰىۙ﴿۴۹﴾
৫৩-৪৯ : আর এই যে, তিনি শি‘রা নক্ষত্রের মালিক।
وَاَنَّهٗۤ اَهۡلَكَ عَادَا۟ اۨلۡـٮُٔـوْلٰى ۙ ﴿۵۰﴾
৫৩-৫০ : আর এই যে, তিনিই প্রাচীন ‘আদ সম্প্রদায়কে ধ্বংস করিয়াছিলেন
وَثَمُوۡدَا۟ فَمَاۤ اَبۡقٰىۙ﴿۵۱﴾
৫৩-৫১ : এবং সামূদ সম্প্রদায়কেও; কাহাকেও তিনি বাকি রাখেন নাই
وَقَوۡمَ نُوۡحٍ مِّنۡ قَبۡلُؕ اِنَّهُمۡ كَانُوۡا هُمۡ اَظۡلَمَ وَاَطۡغٰىؕ﴿۵۲﴾
৫৩-৫২ : আর ইহাদের পূর্বে সূরা নূহের সম্প্রদায়কেও, উহারা ছিল অতিশয় জালিম ও অবাধ্য।
وَالۡمُؤۡتَفِكَةَ اَهۡوٰىۙ﴿۵۳﴾
৫৩-৫৩ : উল্টানো আবাসভূমিকে নিক্ষেপ করিয়াছিলেন,
فَغَشّٰٮهَا مَا غَشّٰىۚ﴿۵۴﴾
৫৩-৫৪ : উহাকে আচ্ছন্ন করিল কী সর্বগ্রাসী শাস্তি!
فَبِاَىِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكَ تَتَمَارٰى﴿۵۵﴾
৫৩-৫৫ : তবে তুমি তোমার প্রতিপালকের কোন্ অনুগ্রহ সম্পর্কে সন্দেহ পোষণ করিবে?
هٰذَا نَذِيۡرٌ مِّنَ النُّذُرِ الۡاُوۡلٰٓى ﴿۵۶﴾
৫৩-৫৬ : অতীতের সতর্ককারীদের ন্যায় এই নবীও এক সতর্ককারী।
اَزِفَتِ الۡاٰزِفَةُۚ﴿۵۷﴾
৫৩-৫৭ : কিয়ামত আসন্ন,
لَيۡسَ لَهَا مِنۡ دُوۡنِ اللّٰهِ كَاشِفَةٌ ؕ﴿۵۸﴾
৫৩-৫৮ : আল্লাহ্ ব্যতীত কেহই ইহা ব্যক্ত করিতে সক্ষম নয়।
اَفَمِنۡ هٰذَا الۡحَدِيۡثِ تَعۡجَبُوۡنَۙ﴿۵۹﴾
৫৩-৫৯ : তোমরা কি এই কথায় বিস্ময় বোধ করিতেছ!
وَتَضۡحَكُوۡنَ وَلَا تَبۡكُوۡنَۙ﴿۶۰﴾
৫৩-৬০ : এবং হাসিঠাট্টা করিতেছ! ক্রন্দন করিতেছ না?
وَاَنۡتُمۡ سٰمِدُوۡنَ ﴿۶۱﴾
৫৩-৬১ : তোমরা তো উদাসীন,
فَاسۡجُدُوۡا لِلّٰهِ وَاعۡبُدُوۡا ۩﴿۶۲﴾
৫৩-৬২ : অতএব আল্লাহ্কে সিজ্দা কর এবং তাঁহারই ‘ইবাদত কর।